হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)-এর প্রতি হযরত আনাস বিন ‎নাযর (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)-এর ভালোবাসা এবং উহুদে তাঁর শাহাদাত

আল্লাহ তাআ’লা সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের জন্য জান্নাতের অঙ্গিকার করেন আল্লাহ তাআ’লা উল্লেখ করেন: أَعَدَّ اللَّهُ لَهُمْ جَنَّاتٍ تَجْرِي مِن تَحْتِهَا الْأَنْهَارُ خَالِدِينَ فِيهَا ۚ ذَٰلِكَ الْفَوْزُ الْعَظِيمُ[1] ‎ আল্লাহ তাআ’লা তাদের (সাহাবা রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম) জন্য বাগীচা তৈরি করেছেন যার নিচ দিয়ে নদী বয়ে যায়, যেখানে তাঁরা আজীবন বসবাস করবে। ইহাই …

Read More »

কিয়ামতের দিন সম্পর্কে আকীদা – দ্বিতীয় খন্ড

(১) ফেরেশতা, মানুষ, জ্বীন, জীবজন্তু এবং অন্যান্য সমস্ত প্রাণীকূলের সমগ্র সৃষ্টি ধ্বংস হয়ে যাবে।[1] (২) সবকিছু মারা যাওয়ার পর, একটি সময় অতিবাহিত হবে যার পরে আল্লাহ তাআ’লা হযরত ইস্রাফিল (আলাইহিস সালাম) কে জীবিত করবেন এবং তাকে দ্বিতীয়বার সূর ফুঁকতে নির্দেশ দেবেন। সুরের দুই ফুঁকের মধ্যবর্তী সময় হবে চল্লিশ বছর।[2] (৩) …

Read More »

জুমুআর দিনে দুরুদ পাঠ বৃদ্ধি করা

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: أكثروا الصلاة علي في الليلة الزهراء واليوم الأزهر فإن صلاتكم تعرض علي (المعجم الاوسط للطبراني، الرقم: 241)[1] হযরত আবু হুরায়রা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেছেন, “জুমুআর আলোকিত রাতে এবং জুমুআর …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – পঞ্চদশ খন্ড

আযানের জবাব দেওয়া আযান ইসলামের প্রধান প্রতীকগুলোর মধ্যে একটি। যখন দ্বীনের মধ্যে আযানের এত গুরুত্ব রয়েছে, তখন আমাদের উচিত সেই সময় কোন পার্থিব কথাবার্তায় লিপ্ত না হয়ে আযানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। ফুকাহায়ে কিরাম লিখেছেন যে, আযানের সময় পার্থিব কথাবার্তায় লিপ্ত হওয়া ঠিক নয়।[1] (১) আযান শুনে মুয়াজ্জিন যে শব্দগুলো …

Read More »

একজন আনসারীর একটি বিল্ডিংকে মাটিতে গুঁড়িয়ে দেওয়া

সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-এর মহান আত্মত্যাগ সম্পর্কে কুরআন কারীমের সাক্ষ্য আল্লাহ তাআ’লা উল্লেখ করেন: لَٰكِنِ الرَّسُولُ وَالَّذِينَ آمَنُوا مَعَهُ جَاهَدُوا بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ ۚ وَأُولَٰئِكَ لَهُمُ الْخَيْرَاتُ ۖ وَأُولَٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُونَ[1] কিন্তু রসুল এবং তার সাথে যারা ঈমান এনেছে, তারা তাদের ধন-সম্পদ এবং জীবন দিয়ে জিহাদ করেছে এবং তাদের জন্যই (সমস্ত) কল্যাণ …

Read More »

আযানের পর আরেকটি দোআ পাঠ করা

عن عبد الله بن مسعود رضي الله عنه أن رسول الله صلى الله عليه وسلم قال: ما من مسلم يقول إذا سمع النداء فيكبر المنادي فيكبر ثم يشهد أن لا إله إلا الله وأن محمدا رسول الله فيشهد على ذلك ثم يقول: اللهم أعط محمدا الوسيلة واجعل في عليين درجته …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – চতুর্দশ খন্ড

ফজরের আযান দেওয়ার পদ্ধতি যদি কেউ ফজরের আযান দেয়, তবে উপরে বর্ণিত পদ্ধতিতে আযান দেবে। পার্থক্য শুধু এই যে,  حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়া আলাল ফালাহ) বলার পর নিচের শব্দগুলো দুবার পড়বে:[1] اَلصَّلَاةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمْ ঘুমের চেয়ে নামাজ উত্তম। عن محمد بن عبد الملك بن أبي محذورة عن أبيه عن …

Read More »

হযরত বিলাল (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) মৃত্যুশয্যায়

সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের সম্মান করার জন্য রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর হুকুম قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: أكرموا أصحابي، فإنهم خياركم، ثم الذين يلونهم، ثم الذين يلونهم (مصنف عبد الرزاق، الرقم: ٢١٦٣٤) রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)বলেন,  “আমার সাহাবায়ে কিরামকে সম্মান করো; কারণ প্রকৃতপক্ষে তারাই তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম (এই …

Read More »

আযান শোনার পর দুরুদ পাঠ করা

عن جابر رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من قال حين يسمع النداء اللهم رب هذه الدعوة التامة والصلاة القائمة آت محمدا الوسيلة والفضيلة وابعثه مقاما محمودا الذي وعدته حلت له شفاعتي يوم القيامة (صحيح البخاري، الرقم: 614)[1] হযরত জাবির (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, …

Read More »

কিয়ামতের দিন সম্পর্কে আকীদা – প্রথম খন্ড

(১) শুক্রবার কিয়ামত সংঘটিত হবে। এটাই হবে পৃথিবীর শেষ দিন। আল্লাহ তাআ’লা সমগ্র বিশ্বকে ধ্বংস করে দেবেন। আল্লাহ তাআ’লা  ব্যতীত, মহাবিশ্ব কখন শেষ হবে তার সঠিক তারিখ কেউ জানে না।[1] (২) আল্লাহ তাআ’লা হযরত ইস্রাফিল (আলাইহিস সালাম)-কে শিং-এর মতো আকৃতির সূর (শিঙ্গা) ফুঁকতে নির্দেশ দেবেন। শিঙ্গার আওয়াজ শুরুতে মৃদু হবে, …

Read More »