জুমুআ’তে দুরুদ পাঠ করার মহান ফজিলত ‎

عن أوس بن أوس رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إن من أفضل أيامكم يوم الجمعة فيه خلق آدم وفيه قبض وفيه النفخة وفيه الصعقة فأكثروا علي من الصلاة فيه فإن صلاتكم معروضة علي قال: قالوا: يا رسول الله وكيف تعرض صلاتنا عليك وقد أرمت …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দশম খন্ড

(১) আযানের পর এবং আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে যে দুআ করা হয় তা কবুল হয়। عن أنس بن مالك رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: الدعاء لا يرد بين الأذان والإقامة (سنن الترمذي، الرقم: 212)[1] হযরত আনাস (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু …

Read More »

হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম)-এর প্রতি সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু ‎আনহুম)-দের অগাধ ভালোবাসা

 যে ব্যক্তি সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের  তিরস্কার করে তার দুর্দশা রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম) বলেন, “যে আমার সাহাবায়ে কিরাম (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের গালি দেয়, তার উপর আল্লাহ তাআ’লা, ফেরেশতা এবং সকল মানুষের অভিশাপ। আল্লাহ তাআ’লা তার কাছ থেকে কোন ফরজ নফল কবুল করবেন না (অর্থাৎ সে তার নেক আমলের কোন প্রতিদান …

Read More »

ফেরেশতাদের সম্পর্কে আকীদা – তৃতীয় খন্ড

(১) প্রত্যেক মুসলমানের সাথে একজন ফেরেশতা এবং শয়তান থাকে। ফেরেশতা তাকে ভালো কাজের প্রতি উৎসাহিত করে এবং শয়তান তাকে মন্দ কাজের প্রতি উৎসাহিত করে।[1] (২) কুরআন মাজিদ ও মুবারক হাদীস থেকে আমরা জানতে পারি যে, আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন ফেরেশতাদের বিভিন্ন কাজ ও দায়িত্ব অর্পণ করেছেন।[2] (৩) কিছু ফেরেশতা জান্নাতের দায়িত্বে …

Read More »

জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া একটি কাজ ছেড়ে দেওয়া

عن حسين بن علي رضي الله عنهما قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من ذكرت عنده فخطىء الصلاة علي خطىء طريق الجنة (المعجم الكبير للطبراني، الرقم: 2887)[1] হযরত হুসাইন ইবনে আলী (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেছেন, “যার সান্নিধ্যে আমার নাম উচ্চারিত হয় …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – নবম খন্ড

(১) حَيَّ عَلٰى الصَّلَاة (হাইয়্যা আলাস সালাহ) বলার সময় ডানদিকে এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় বাম দিকে মুখ ফেরানো। حَيَّ عَلٰى الصَّلَاةْ (হাইয়্যা আলাস সালাহ) এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় আপনার বুক না ফেরানো।[1] عن عون بن أبي جحيفة عن أبيه قال: …

Read More »

হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম)-এর প্রতি একজন সাহাবীর ‎ভালোবাসা

মুহাজিরীন ও আনসার (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)–দের সম্মানিত অবস্থান আল্লাহ তাআ’লা বলেন: যারা ঈমান এনেছে এবং হিজরত করেছে (মুহাজিরগণ) এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করেছে এবং যারা (আনসার) তাদেরকে (মুহাজিরদের) আশ্রয় দিয়েছে এবং সাহায্য করেছে, তারাই প্রকৃত ঈমানদার। তাদের জন্য রয়েছে ক্ষমা এবং সম্মানজনক রিযিক।[1] হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম)-এর প্রতি একজন …

Read More »

ফেরেশতাদের সম্পর্কে আকীদা – দ্বিতীয় খন্ড

(১) হযরত মিকাঈল (আলাইহিস সালাম) খাবার এবং বৃষ্টির দায়িত্বে নিয়োজিত আছেন। অন্যান্য ফেরেশতারা তার অধীনে কাজ করে এবং মেঘ, সমুদ্র, নদী এবং বাতাস নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকে। তিনি আল্লাহর কাছ থেকে আদেশ পান এবং তারপরে তার আদেশে থাকা অন্যান্য ফেরেশতাদের কাছে আদেশগুলি পৌঁছে দেন।[1] (২) হযরত ইজরাঈল (আলাইহিস সালাম)-কে আল্লাহ …

Read More »

অমার্জিত এবং অকৃতজ্ঞ হওয়ার লক্ষণ

عن قتادة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من الجفاء أن أذكر عند الرجل فلا يصلي علي (الإعلام بفضل الصلاة على النبي صلى الله عليه وسلم للنميري، الرقم: 209)[1] হযরত কাতাদাহ (রহমতুল্লাহি আলাইহ) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেছেন, “কোন ব্যক্তির অমার্জিত …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – অষ্টম খন্ড

(১) দাঁড়িয়ে আযান দেওয়া।[1] عبد الجبار بن وائل عن أبيه قال: حق وسنة أن لا يؤذن الرجل إلا وهو طاهر ولا يؤذن إلا وهو قائم (التلخيص الحبير، الرقم: 301)[2] আব্দুল জাব্বার বিন ওয়ায়িল (রহমতুল্লাহি আলাইহ) তার পিতা হযরত ওয়ায়িল (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণনা করেন, “ইহা সুন্নত থেকে   প্রতিষ্ঠিত যে, মুয়াজ্জিনকে …

Read More »