আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – তৃতীয় খন্ড

মুয়াজ্জিনের ফজিলত – দ্বিতীয় খন্ড (১) মুয়াজ্জিনদের জন্য ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। একইভাবে মুয়াজ্জিনের ব্যাপারে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে যে, তাঁর ডাকে সাড়া দেওয়ার কারণে যারা সালাত আদায় করেছে তাদের সকলের সওয়াব তিনি লাভ করেছেন। عن البراء بن عازب رضي الله عنه أن نبي الله صلى الله عليه وسلم قال: إن …

Read More »

আল্লাহ তাআ’লা সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের জন্য তাঁর চিরস্থায়ী সন্তুষ্টি ঘোষণা করেন

আল্লাহ তাআ’লা কুরআন মাজিদে উল্লেখ করেন: আল্লাহ তাআ’লা তাদের (সাহাবা রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম) প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারা তাঁর (আল্লাহ তাআ’লা) প্রতি সন্তুষ্ট।[1] হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)-এর প্রতি হযরত উসমান (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)-এর ভালোবাসা হুদায়বিয়ার দিন, যখন কাফেররা ওমরাহ পালনের জন্য মুসলমানদের মক্কা মুকাররমায় প্রবেশ করতে বাধা দেয়, তখন হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু …

Read More »

আল্লাহ তাআ’লা সম্পর্কে বিশ্বাস – ছষ্ঠ খন্ড

যে পদ্ধতিতে আল্লাহ তাআ’লা সৃষ্টির সাথে আচরণ করেন ‎- তৃতীয় খন্ড (১) আল্লাহ তাআ’লার প্রতিটি সিদ্ধান্তে হিকমত রয়েছে, যদিও মানুষ আল্লাহর সিদ্ধান্তের পেছনের হিকমত বুঝতে ও অনুধাবন করতে সক্ষম নাও হতে পারে। তাই মানুষের উচিত সর্বাবস্থায় আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা।[1] (২) আল্লাহ তাআ’লার অনুমতি ব্যতীত মাখলুকের মধ্যে কোন কিছুই ঘটতে …

Read More »

সকাল-সন্ধ্যা দশটি দুরুদ পাঠ করা

عن أبي الدرداء رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من صلى علي حين يصبح عشرا وحين يمسي عشرا أدركته شفاعتي يوم القيامة (رواه الطبراني كذا في مجمع الزوائد، الرقم: 17022)[1] হযরত আবু দারদা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেন, “যে …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দ্বিতীয় খন্ড

মুয়াজ্জিনের ফজিলত – প্রথম খন্ড আজান দ্বীন ইসলামের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। যারা আজান দেয়, মানুষকে নামাজের দিকে আমন্ত্রণ জানায় ইসলাম তাদের সকলকে অত্যন্ত সম্মান দিয়েছে। কিয়ামতের দিন, লোকেরা, যারা দুনিয়াতে আজান দিত আখেরাতে তাদের সম্মানিত অবস্থান এবং উচ্চ মর্যাদার কারণে তাদের প্রশংসা করবে। অসংখ্য আহাদিস যারা আজান দেয় তাদের …

Read More »

উম্মাহর পথপ্রদর্শক নক্ষত্র

রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেন, “আমার সাহাবায়ে কেরাম (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম) আমার উম্মতের জন্য পথপ্রদর্শক নক্ষত্রের মত। তাদের মধ্যে যে কোন একজনকে অনুসরণ করলেই তোমরা সঠিক পথ পাবে।”[1] হযরত রসলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)-এর প্রতি হযরত উমর (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)- এর গভীর ভালোবাসা এবং স্মৃতি একদিন রাতে, তাঁর খিলাফতের সময়, হযরত উমর (রাদ্বীয়াল্লাহু …

Read More »

আল্লাহ তাআ’লা সম্পর্কে বিশ্বাস – পঞ্চম খন্ড ‎

যে পদ্ধতিতে আল্লাহ তাআ’লা সৃষ্টির সাথে আচরণ করেন ‎- দ্বিতীয় খন্ড (১) আল্লাহ তাআ’লার প্রতিটি সিদ্ধান্তে হিকমত রয়েছে, যদিও মানুষ আল্লাহর সিদ্ধান্তের পেছনের হিকমত বুঝতে ও অনুধাবন করতে সক্ষম নাও হতে পারে। তাই মানুষের উচিত সর্বাবস্থায় আল্লাহর সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট থাকা।[1] (২) আল্লাহ তাআ’লার অনুমতি ব্যতীত মাখলুকের মধ্যে কোন কিছুই ঘটতে …

Read More »

যে ফেরেশতা উম্মতের দুরুদ পৌঁছানোর জন্য হযরত রসুলুল্লাহ ‎‎(সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর বরকতময় কবরের পাশে দাঁড়ায়

عن عمار بن ياسر رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إن الله وكل بقبري ملكا أعطاه الله أسماء الخلائق فلا يصلي علي أحد إلى يوم القيامة إلا أبلغني باسمه واسم أبيه هذا فلان بن فلان قد صلى عليك (رواه البزار كما في الترغيب والترهيب، الرقم: …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – প্রথম খন্ড

আজান – এর সূচনা এবং উৎস যখন হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) মদিনা মুনাওয়ারায় হিজরত করেন, তিনি মসজিদ নির্মাণ করেন। মসজিদ নির্মাণের পর, মানুষকে নামাজের জন্য আহ্বান করার পদ্ধতি গ্রহণ করার ব্যপারে সাহাবাদের (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম) সাথে পরামর্শ করেন। এটি হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর অন্তরে তীব্র ইচ্ছা ছিলো যেন …

Read More »

খুলাফায়ে রাশেদীনের বিশেষ ফজিলত

  খুলাফায়ে রাশেদীনের বিশেষ ফজিলত “আমার উম্মতের প্রতি উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে দয়ালু ব্যক্তি হলেন আবু বকর (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) এবং আল্লাহর হুকুম পালনে সবচেয়ে দৃঢ় ব্যক্তি হলেন উমর (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) এবং সবচেয়ে বেশি বিনয়ের অধিকারী ব্যক্তি হলেন উসমান ইবনে আফফান (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) এবং ফয়সালা দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি জ্ঞানের (এবং অন্তর্দৃষ্টি) …

Read More »