শুক্রবার আশি বার দুরুদ পাঠের মাধ্যমে আশি বছরের গুনাহ মাফ হয় এবং আশি বছরের ইবাদত লিপিবদ্ধ করা হয়

عن أبي هريرة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من صلى صلاة العصر من يوم الجمعة فقال قبل أن يقوم من مكانه: اللهم صل على محمد النبي الأمي وعلى آله وسلم تسليما ثمانين مرّة غفرت له ذنوب ثمانين عاما وكتبت له عبادة ثمانين سنة (القول …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – একাদশ খন্ড

(১) যদি কেউ শহরের বাইরে এমন কোনো স্থানে থাকে যেখানে তার সাথে নামাজ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তি উপস্থিত না থাকে, তবে সে একা নামাজ আদায় করলেও সে যেন আযান ও ইকামাত দেয়। সে যদি আযান ও ইকামাত দেয় এবং তারপর সালাত আদায় করে, তাহলে মালাইকা (ফেরেশতা) তার সাথে নামাজ আদায় …

Read More »

উহুদের যুদ্ধে হযরত তালহা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)

সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের জাহান্নামের আগুন থেকে সুরক্ষিত থাকা হযরত জাবির (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেন, “জাহান্নামের আগুন সেই মুসলমানকে (সাহাবীকে) স্পর্শ করবে না যে আমাকে দেখেছে এবং সেই মুসলমানকেও (তাবিঈকে) স্পর্শ করবে না যে তাদেরকে দেখেছে যারা আমাকে দেখেছে (সাহাবায়ে কেরামকে)।”[1] উহুদের যুদ্ধে হযরত তালহা …

Read More »

ফেরেশতাদের সম্পর্কে আকীদা – চতুর্থ খন্ড

(১) প্রত্যেক মুসলমানের সাথে একজন ফেরেশতা এবং শয়তান থাকে। ফেরেশতা তাকে ভালো কাজের প্রতি উৎসাহিত করে এবং শয়তান তাকে মন্দ কাজের প্রতি উৎসাহিত করে।[1] (২) কুরআন মাজিদ ও মুবারক হাদীস থেকে আমরা জানতে পারি যে, আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন ফেরেশতাদের বিভিন্ন কাজ ও দায়িত্ব অর্পণ করেছেন।[2] (৩) কিছু ফেরেশতা জান্নাতের দায়িত্বে …

Read More »

জুমুআ’তে দুরুদ পাঠ করার মহান ফজিলত ‎

عن أوس بن أوس رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إن من أفضل أيامكم يوم الجمعة فيه خلق آدم وفيه قبض وفيه النفخة وفيه الصعقة فأكثروا علي من الصلاة فيه فإن صلاتكم معروضة علي قال: قالوا: يا رسول الله وكيف تعرض صلاتنا عليك وقد أرمت …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দশম খন্ড

(১) আযানের পর এবং আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে যে দুআ করা হয় তা কবুল হয়। عن أنس بن مالك رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: الدعاء لا يرد بين الأذان والإقامة (سنن الترمذي، الرقم: 212)[1] হযরত আনাস (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু …

Read More »

হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম)-এর প্রতি সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু ‎আনহুম)-দের অগাধ ভালোবাসা

 যে ব্যক্তি সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের  তিরস্কার করে তার দুর্দশা রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সল্লাম) বলেন, “যে আমার সাহাবায়ে কিরাম (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-দের গালি দেয়, তার উপর আল্লাহ তাআ’লা, ফেরেশতা এবং সকল মানুষের অভিশাপ। আল্লাহ তাআ’লা তার কাছ থেকে কোন ফরজ নফল কবুল করবেন না (অর্থাৎ সে তার নেক আমলের কোন প্রতিদান …

Read More »

ফেরেশতাদের সম্পর্কে আকীদা – তৃতীয় খন্ড

(১) প্রত্যেক মুসলমানের সাথে একজন ফেরেশতা এবং শয়তান থাকে। ফেরেশতা তাকে ভালো কাজের প্রতি উৎসাহিত করে এবং শয়তান তাকে মন্দ কাজের প্রতি উৎসাহিত করে।[1] (২) কুরআন মাজিদ ও মুবারক হাদীস থেকে আমরা জানতে পারি যে, আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন ফেরেশতাদের বিভিন্ন কাজ ও দায়িত্ব অর্পণ করেছেন।[2] (৩) কিছু ফেরেশতা জান্নাতের দায়িত্বে …

Read More »

জান্নাতের দিকে নিয়ে যাওয়া একটি কাজ ছেড়ে দেওয়া

عن حسين بن علي رضي الله عنهما قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من ذكرت عنده فخطىء الصلاة علي خطىء طريق الجنة (المعجم الكبير للطبراني، الرقم: 2887)[1] হযরত হুসাইন ইবনে আলী (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেছেন, “যার সান্নিধ্যে আমার নাম উচ্চারিত হয় …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – নবম খন্ড

(১) حَيَّ عَلٰى الصَّلَاة (হাইয়্যা আলাস সালাহ) বলার সময় ডানদিকে এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় বাম দিকে মুখ ফেরানো। حَيَّ عَلٰى الصَّلَاةْ (হাইয়্যা আলাস সালাহ) এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় আপনার বুক না ফেরানো।[1] عن عون بن أبي جحيفة عن أبيه قال: …

Read More »