মিসওয়াক ব্যবহারের সুন্নত এবং আদব – চতুর্থ খন্ড

যেসব সময়ে মিসওয়াক ব্যবহার করতে হবে – প্রথম খন্ড (১) ঘুম থেকে উঠার পর। عن عائشة رضي الله عنها أن النبي صلى الله عليه وسلم كان لا يرقد من ليل ولا نهار فيستيقظ إلا تسوك قبل أن يتوضأ (سنن أبي داود، الرقم: 57)[1] হযরত আয়েশা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহা) বৰ্ণণা করেন, “যখনই …

Read More »

মহররম মাসের সুন্নত এবং আদব – ‎ তৃতীয় খন্ড

(১) মহররমের ১০ তারিখ আশুরার দিন। এই দিনে রোজা রাখা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মহান সুন্নাতের অন্তর্ভুক্ত। এই দিনে রোজা রাখার সওয়াব হলো, বিগত বছরের সগিরা গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। হযরত আবু কাতাদাহ (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)-কে আশুরার দিন (মহররমের ১০ তারিখ) রোজা রাখার …

Read More »

আল্লাহ তাআ’লা সম্পর্কে বিশ্বাস – প্রথম খন্ড

আল্লাহ তাআ’লার সত্তা ও গুণাবলী সম্পর্কে বিশ্বাস (১) আল্লাহ তাআ’লাই একমাত্র সত্তা যিনি ইবাদতের যোগ্য।[1] (২) সমগ্র মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে আল্লাহ ছাড়া সবকিছু অস্তিত্বহীন ছিল। আল্লাহ তাআ’লা তারপর অস্তিত্বহীন অবস্থা থেকে সবকিছু সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো কোন মাখলুক সৃষ্টি করা বা জীবন ও মৃত্যু দেওয়ার ক্ষমতা নেই।[2] (৩) …

Read More »

হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর শাফাআত অর্জন

عن أبي الدرداء رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: من صلى علي حين يصبح عشرا وحين يمسي عشرا أدركته شفاعتي يوم القيامة (رواه الطبراني كذا في مجمع الزوائد، الرقم: 17022)[1] হযরত আবু দারদা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) বলেছেন, ‘যে …

Read More »

মহররম মাসের সুন্নত এবং আদব – ‎ দ্বিতীয় খন্ড

(১) ব্যক্তি যেন মহররমের শুরুতে মাসনুন দুআ শিখে এবং পাঠ করে। হাদীসে বর্ণিত রয়েছে যে,  সাহাবা (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম)-গণ নিম্নোক্ত দুআ শিখতেন এবং নতুন ইসলামী মাসের শুরুতে বা নতুন ইসলামী বছরের শুরুতে (অর্থাৎ মহররমের শুরুতে) পাঠ করতেনঃ اَللّٰهُمَّ أَدْخِلْهُ عَلَيْنَا بِالْأَمْنِ وَالْإِيمَانِ وَالسَّلَامَةِ وَالْإِسْلَامِ وَرِضْوَانٍ مِّنَ الرَّحْمٰنِ وَجِوَارٍ مِّنَ الشَّيْطَان হে …

Read More »

মহররম মাসের সুন্নত এবং আদব – প্রথম খন্ড

বরকতময় মাস মহররম এটি আল্লাহ তাআ’লার পবিত্র নিয়ম যে তিনি কিছু বিষয়কে অন্য বিষয়ের চাইতে বিশেষ ফজিলত এবং তাৎপর্য প্রদান করেছেন। মানবজাতির মধ্যে,  তা আম্বিয়া (আলাইহিমুস সালাম) যারা বাকি সৃষ্টির চেয়ে সর্বোচ্চ মর্যাদা এবং সবচেয়ে বিশিষ্ট অবস্থানে ধন্য হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন স্থানের মধ্যে,  তা হারামাইন শরীফাইন (মক্কা মুকার্রমা এবং মদীনা …

Read More »

মিসওয়াক ব্যবহারের সুন্নত এবং আদব – তৃতীয় খন্ড

মিসওয়াক ব্যবহারের সুন্নত পদ্ধতি – দ্বিতীয় খন্ড (১) মিসওয়াকের অনুপস্থিতিতে বদলি হিসেবে আঙ্গুল ব্যবহার করা যাবে।[1] عن أنس رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: يجزئ من السواك الأصابع (التلخيص الحبير 1/104)[2] হযরত আনাস (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ফরমান, “আঙ্গুল …

Read More »

আকাঈদ

দ্বীন ইসলাম, তার সমস্ত স্তম্ভ সহ, বিশ্বাস ও সঠিক আকীদার ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। যদি কোন ব্যক্তির বিশ্বাস অশুদ্ধ হয়, কিন্তু তা তার ইসলাম থেকে বের হয়ে যাওয়ার কারন না হয়, তবে সে যদি ধার্মিক ও সৎকর্ম সম্পাদনও করে, সে প্রতিশ্রুত সওয়াব লাভ করবে না, কারন তার আকীদা (বিশ্বাস) যা তার …

Read More »

জুমুআতে দুরুদ পাঠের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতের প্রয়োজন পূরণ হয়

عن أنس بن مالك خادم النبي صلى الله عليه وسلم قال: قال النبي صلى الله عليه وسلم: إن أقربكم مني يوم القيامة في كل موطن أكثركم علي صلاة في الدنيا، من صلى علي في يوم الجمعة وليلة الجمعة قضى الله له مائة حاجة سبعين من حوائج الآخرة وثلاثين من حوائج …

Read More »

মিসওয়াক ব্যবহারের সুন্নত এবং আদব – দ্বিতীয় খন্ড

মিসওয়াক ব্যবহারের সুন্নত পদ্ধতি – প্রথম খন্ড (১) মিসওয়াক ধরার পদ্ধতি হচ্ছে বৃদ্ধাঙ্গুলি এবং কনিষ্ঠাঙ্গুলি মিসওয়াকের নিচে রাখা একইসাথে বাকি আঙ্গুলগুলো মিসওয়াকের উপরের দিকে রাখা।[1] (২) মিসওয়াক ডান হাতে ধরা এবং ডান দিক থেকে দাঁত পরিষ্কার করা শুরু করা।[2] (৩) দাঁতে আড়াআড়িভাবে এবং জিহ্বায় উপর-নিচে মিসওয়াক করা।[3] عن أبي موسى …

Read More »