আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – ছষ্ঠ খন্ড ‎

আযান দেওয়ার সুন্নত পদ্ধতি – প্রথম খন্ড (১) শুধুমাত্র আল্লাহ তাআ’লাকে খুশি করার উদ্দেশ্যে আযান দেওয়া। عن ابن عباس رضي الله عنهما أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: من أذن سبع سنين محتسبا كتبت له براءة من النار (سنن الترمذي، الرقم: 206)[1] হযরত ইবনে আব্বাস (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বর্ণনা করেন …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – পঞ্চম খন্ড ‎

মুয়াজ্জিনের গুণাবলী (১) মুয়াজ্জিন পুরুষ হতে হবে।[1] عن ابن عمر رضي الله عنهما قال: ليس على النساء أذان ولا إقامة (السنن الكبرى للبيهقي، الرقم: 1996)[2] এটি বর্ণিত আছে যে, হযরত ইবনু উমার (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) বলেন, “আযান ও ইকামাত দেওয়া মহিলাদের দায়িত্ব নয়।”  (২) তাকে মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে।[3] (৩) তার …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – চতুর্থ খন্ড

মুয়াজ্জিনের ফজিলত – তৃতীয় খন্ড (১) যারা আযান দেয় তাদের জন্য হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মাগফেরাতের দুআ করেন। عن أبى هريرة رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: الإمام ضامن والمؤذن مؤتمن اللهم أرشد الأئمة واغفر للمؤذنين (سنن أبي داود، الرقم: 517)[1] হযরত আবু হুরায়রা …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – তৃতীয় খন্ড

মুয়াজ্জিনের ফজিলত – দ্বিতীয় খন্ড (১) মুয়াজ্জিনদের জন্য ক্ষমা ঘোষণা করা হয়েছে। একইভাবে মুয়াজ্জিনের ব্যাপারে সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে যে, তাঁর ডাকে সাড়া দেওয়ার কারণে যারা সালাত আদায় করেছে তাদের সকলের সওয়াব তিনি লাভ করেছেন। عن البراء بن عازب رضي الله عنه أن نبي الله صلى الله عليه وسلم قال: إن …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দ্বিতীয় খন্ড

মুয়াজ্জিনের ফজিলত – প্রথম খন্ড আজান দ্বীন ইসলামের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে একটি। যারা আজান দেয়, মানুষকে নামাজের দিকে আমন্ত্রণ জানায় ইসলাম তাদের সকলকে অত্যন্ত সম্মান দিয়েছে। কিয়ামতের দিন, লোকেরা, যারা দুনিয়াতে আজান দিত আখেরাতে তাদের সম্মানিত অবস্থান এবং উচ্চ মর্যাদার কারণে তাদের প্রশংসা করবে। অসংখ্য আহাদিস যারা আজান দেয় তাদের …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – প্রথম খন্ড

আজান – এর সূচনা এবং উৎস যখন হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) মদিনা মুনাওয়ারায় হিজরত করেন, তিনি মসজিদ নির্মাণ করেন। মসজিদ নির্মাণের পর, মানুষকে নামাজের জন্য আহ্বান করার পদ্ধতি গ্রহণ করার ব্যপারে সাহাবাদের (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহুম) সাথে পরামর্শ করেন। এটি হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম) এর অন্তরে তীব্র ইচ্ছা ছিলো যেন …

Read More »