সুন্নত এবং আদাব

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – সপ্তদশ খন্ড

আযানের পরের দুআ (১) আযানের পর হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসল্লাম)-এর উপর দুরুদ পাঠ করা এবং তারপর নিম্নোক্ত দুআ পাঠ করা:[1] اللّٰهُمَّ رَبَّ هٰذِهِ الدَّعْوَةِ التَّامَّةِ وَالصَّلَاةِ الْقَائِمَةِ آتِ مُحَمَّدًانِ الْوَسِيْلَةَ وَالْفَضِيلَةَ وَابْعَثْهُ مَقَامًا مَّحْمُودًانِ الَّذِيْ وَعَدْتَّهُ إِنَّكَ لَاتُخْلِفُ الْمِيْعَادْ হে আল্লাহ, এই নিখুঁত দাওয়াতের এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব, হযরত …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – ষোড়শ খণ্ড

আযানের জবাব দেওয়া (১) যখন মুয়াজ্জিন حَيَّ عَلٰى الصَّلَاةْ (হাইয়্যা আলাস-সালাহ) এবং  حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল-ফালাহ) বলেন, ব্যক্তি যেন لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللهْ (লা হাওলা ওয়া লা কুঊআতা ইল্লা বিল্লাহ্) পড়ে। তবে কেউ যদি حَيَّ عَلٰى الصَّلَاةْ (হাইয়্যা আলাস-সালাহ) এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল-ফালাহ) বলে মুয়াজ্জিনের …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – পঞ্চদশ খন্ড

আযানের জবাব দেওয়া আযান ইসলামের প্রধান প্রতীকগুলোর মধ্যে একটি। যখন দ্বীনের মধ্যে আযানের এত গুরুত্ব রয়েছে, তখন আমাদের উচিত সেই সময় কোন পার্থিব কথাবার্তায় লিপ্ত না হয়ে আযানের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। ফুকাহায়ে কিরাম লিখেছেন যে, আযানের সময় পার্থিব কথাবার্তায় লিপ্ত হওয়া ঠিক নয়।[1] (১) আযান শুনে মুয়াজ্জিন যে শব্দগুলো …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – চতুর্দশ খন্ড

ফজরের আযান দেওয়ার পদ্ধতি যদি কেউ ফজরের আযান দেয়, তবে উপরে বর্ণিত পদ্ধতিতে আযান দেবে। পার্থক্য শুধু এই যে,  حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়া আলাল ফালাহ) বলার পর নিচের শব্দগুলো দুবার পড়বে:[1] اَلصَّلَاةُ خَيْرٌ مِّنَ النَّوْمْ ঘুমের চেয়ে নামাজ উত্তম। عن محمد بن عبد الملك بن أبي محذورة عن أبيه عن …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – ত্রয়োদশ খন্ড

আযানের শব্দের সঠিক উচ্চারণ আযান দেওয়ার সময় সকল শব্দ সঠিকভাবে উচ্চারণের চেষ্টা করা উচিত। এ প্রসঙ্গে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখতে হবে: (১) اَللهُ أَكْبَرْ اَللهُ أَكْبَرْ পাঠ করার সময়, প্রথম أَكْبَرْ (আকবার)-এর ر (রা) অক্ষরটিকে اَللهُ (আল্লাহু) শব্দের সাথে যুক্ত না করে জযম (ــْـ) দিয়ে পড়া যেতে পারে, অথবা …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দ্বাদশ খন্ড

আযানের শব্দ আযানে সাতটি বাক্য রয়েছে। সাতটি বাক্যাংশ নিচে ক্রমানুসারে উল্লেখ করা হলো: (১) প্রথম: اَللهُ أَكْبَرْ اللهُ أَكْبَرْ আল্লাহ তাআ’লা সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ তাআ’লা সর্বশ্রেষ্ঠ। اَللهُ أَكْبَرْ اَللهُ أَكْبَرْ আল্লাহ তাআ’লা সর্বশ্রেষ্ঠ, আল্লাহ তাআ’লা সর্বশ্রেষ্ঠ।  (২) দ্বিতীয়: أَشْهَدُ أَلَّا إِلٰهَ إِلَّا اللهْ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তাআ’লা ছাড়া ইবাদতের যোগ্য আর কোন মাবুদ নেই। …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – একাদশ খন্ড

(১) যদি কেউ শহরের বাইরে এমন কোনো স্থানে থাকে যেখানে তার সাথে নামাজ আদায়ের জন্য কোনো ব্যক্তি উপস্থিত না থাকে, তবে সে একা নামাজ আদায় করলেও সে যেন আযান ও ইকামাত দেয়। সে যদি আযান ও ইকামাত দেয় এবং তারপর সালাত আদায় করে, তাহলে মালাইকা (ফেরেশতা) তার সাথে নামাজ আদায় …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – দশম খন্ড

(১) আযানের পর এবং আযান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়ে যে দুআ করা হয় তা কবুল হয়। عن أنس بن مالك رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: الدعاء لا يرد بين الأذان والإقامة (سنن الترمذي، الرقم: 212)[1] হযরত আনাস (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু)বর্ণনা করেন যে, হযরত রসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – নবম খন্ড

(১) حَيَّ عَلٰى الصَّلَاة (হাইয়্যা আলাস সালাহ) বলার সময় ডানদিকে এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় বাম দিকে মুখ ফেরানো। حَيَّ عَلٰى الصَّلَاةْ (হাইয়্যা আলাস সালাহ) এবং حَيَّ عَلٰى الْفَلَاحْ (হাইয়্যা আলাল ফালাহ) বলার সময় আপনার বুক না ফেরানো।[1] عن عون بن أبي جحيفة عن أبيه قال: …

Read More »

আযান এবং ইকামতের সুন্নত এবং আদব – অষ্টম খন্ড

(১) দাঁড়িয়ে আযান দেওয়া।[1] عبد الجبار بن وائل عن أبيه قال: حق وسنة أن لا يؤذن الرجل إلا وهو طاهر ولا يؤذن إلا وهو قائم (التلخيص الحبير، الرقم: 301)[2] আব্দুল জাব্বার বিন ওয়ায়িল (রহমতুল্লাহি আলাইহ) তার পিতা হযরত ওয়ায়িল (রাদ্বীয়াল্লাহু আনহু) থেকে বর্ণনা করেন, “ইহা সুন্নত থেকে   প্রতিষ্ঠিত যে, মুয়াজ্জিনকে …

Read More »