সুন্নত এবং আদাব

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – সপ্তম খন্ড

(১) গোসলের পর কোন কাপড় বা তোয়ালে দ্বারা শরীর মোছা।[1] (২) গোসলের পর শরীর ঢাকার জন্য জলদি করা।[2] (৩) গোসলখানায় প্রস্রাব না করা।[3] [1] (وههنا سنن وآداب ذكرها بعض المشايخ) يسن أن يبدأ بالنية بقلبه ويقول بلسانه: نويت الغسل لرفع الجنابة أو للجنابة ثم يسمي الله تعالى عند غسل اليدين …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – ছষ্ঠ খন্ড

(১) গোসলখানায় বেশি সময় অতিবাহিত না করা, বিশেষ করে এটি যদি সাধারণ গোসলখানা হয় যেটি অন্যরাও ব্যাবহার করে।[1] (২) অবাঞ্ছিত লোমের দ্বারা গোসলখানা নোংরা না করা।[2] (৩) গরম পানি ব্যাবহারে বিবেচনা করা। অধিক পরিমাণে ব্যাবহার না করা, যাতে যারা পরে আসছে, পর্যাপ্ত পরিমাণ গরম পানি না থাকায় তাদের অসুবিধা হয়।[3] …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – পঞ্চম খন্ড

(১) গোসলের সময় পানি অপচয় না করা। প্রচুর পানি ব্যবহার করা উচিত নয়, খুব কম ব্যবহার করাও উচিত নয়, যাতে ভালোভাবে ধৌত করতে অক্ষম হয়।[1] عن عبد الله بن محمد بن عقيل بن أبي طالب عن أبيه عن جده رضي الله عنه قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – চতুর্থ খন্ড

(১) মাথায় তিনবার পানি ঢালা।[1] عن عائشة رضي الله عنها قالت: كان رسول الله صلى الله عليه وسلم إذا أراد أن يغتسل من الجنابة بدأ فغسل يديه قبل أن يدخلهما الإناء ثم غسل فرجه ويتوضأ وضوءه للصلاة ثم يشرب شعره الماء ثم يحثي على رأسه ثلاث حثيات (سنن الترمذي، الرقم: …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – তৃতীয় খন্ড

(১) বাম হাত দিয়ে গোপনাঙ্গ ধৌত করা। হাত এবং গোপনাঙ্গ ধৌত করা আবশ্যক, নির্বিশেষে সেখানে কোন নাপাকি থাকুক অথবা না থাকুক।[1] عن ابن عباس رضي الله عنهما قال: قالت ميمونة رضي الله عنها: وضعت للنبي صلى الله عليه وسلم ماء للغسل فغسل يديه مرتين أو ثلاثا ثم أفرغ على شماله …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – দ্বিতীয় খন্ড

(১) (৪) যদি কেউ ঝর্ণার মাধ্যমে গোসল করে তবে পানি অপচয় না করা নিশ্চিত করা, পানি চলা অবস্থায় শরীরে সবান লাগানো, অথবা অবাঞ্ছিত লোম ছাঁটাই ইত্যাদি না করা। এটি মারাত্মক পানির অপচয় এবং বিরাট গুনাহের কারণ।[1] (২) বসা অবস্থায় গোসল করা বাঞ্ছনীয়।[2] (৩) উভয় হাতের কব্জি পর্যন্ত তিনবার ধোয়ার মাধ্যমে …

Read More »

গোসল করার সুন্নত পদ্ধতি – প্রথম খন্ড

(১) গোসল করার সময় কিবলামুখি না হওয়া।[1] (২) (২) এমন যায়গায় গোসল করা যেখানে কেউ না দেখে। সতর ঢেকে গোসল করা উত্তম। কিন্তু কেউ যদি কোন আবদ্ধ যায়গায় হয় (যেমন, গোসলখানা) এবং সতর না ঢেকে গোসল করে, তবে তা জায়েজ।[1] عن يعلى أن رسول الله صلى الله عليه وسلم رأى …

Read More »

অযূ সম্পর্কে সাধারণ মাসায়েল – চতুর্থ খন্ড

(১) প্রশ্ন: মাথা মাসাহ করার জন্য নতুন পানি নেওয়া সুন্নত? নাকি হাত ধৌত করার পর হাতের তালুতে বাকি থাকা পানি দিয়ে মাসাহ করা যাবে? উত্তর: মাথা মাসাহ করার জন্য নতুন পানি নেওয়া যাবে অথবা হাত ধৌত করার পর হাতের তালুতে বাকি থাকা পানি দিয়েও মাসাহ করা যাবে। কিন্তু ফকিহগন, মাথা …

Read More »

অযূ সম্পর্কে সাধারণ মাসায়েল – তৃতীয় খন্ড

(১) প্রশ্ন: অযূর সুন্নত কি কি? উত্তর: অযূর সুন্নত গুলো নিম্নরূপ: ১- নিয়ত করা (অযূর নিয়ত)। ২- মিসওয়াক করা। ৩- তাসমিয়াহ (বিসমিল্লাহ) পড়া। ৪- কব্জি পর্যন্ত উভয় হাত ধৌত করা। ৫- গড়গড়া সহ কুলি করা। ৬- নাকে পানি দেয়া। ৭- দাড়িতে খিলাল করা। ৮- হাত, পায়ের আঙ্গুলে খিলাল করা। ৯- …

Read More »

অযূ সম্পর্কে সাধারণ মাসায়েল – দ্বিতীয় খন্ড

(১) প্রশ্ন: অযূ করার পর চুল ছাটাই করলে পূনরায় মাসাহ করা জরুরি কিনা? উত্তর: না, ইহা জরুরি নয়।[1] (২) প্রশ্ন: অযূ করার সময় আংটি, চুড়ি এবং ঘড়ি খুলে নেওয়া জরুরি কিনা? উত্তর: যদি পানি আংটি, চুড়ি এবং ঘড়ির নিচের যায়গায় সেগুলো খোলা ছাড়া পৌছাঁয়, তবে তা খোলা জরুরি নয়।[2] (৩) …

Read More »